President Rule: আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবার সরব হয়ে উঠলেন মাননীয়া রাষ্ট্রপতি দ্রৌপতি মুর্মু। তিনি ন্যায় সংহতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সতর্কবার্তা ও পাঠালেন।
আমরা জানি আর জি কর হাসপাতালে এক তরুণী চিকিৎসককে খুন ও ধর্ষণ করা হয়েছে। যার জেরে সারা দেশজুড়ে এখন প্রতিবাদের সুর শোনা যায়। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ সহ বেশ কিছু দেশের একাধিক হাসপাতালের চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পালন করছে শুধু তাই নয়, বিচারের আশায় পথে নেমেছে। মানুষ ক্রিকেটার হোক বা অভিনেতা, বুদ্ধিজীবী হোক বা সাধারণ মানুষ সবাই এখন একজোট হয়ে বিচারের জন্য সরব।
মাননীয়া রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আর জি কর কাণ্ড নিয়ে কি বললেন?
(President Rules in West Bengal)
কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া আর জি করের কাণ্ডে (President Rules) এবার সরাসরি মুখ খুললেন মাননীয়া রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি জানিয়েছেন মহিলাদের ওপর অনেক অপরাধ আজ পর্যন্ত হয়ে এসেছে। তবে আর জি কর কাণ্ডের এই ঘটনা সত্যি ভয়ংকর। আর জি কর হাসপাতালে এই ঘটে যাওয়া ঘটনা মনের মধ্যে ভীতির সঞ্চার ঘটায়। বর্তমান দিনের এই সভ্য সমাজে মা-বোনেদের ওপর এই অত্যাচার আর মানতে পারা যায় না। তাই এবার বন্ধ হোক এই অপরাধ ছাত্র-ছাত্রী চিকিৎসকরা বিচারের জন্য লড়ছে রাস্তায় আর অপরাধীরা ঘুরে বেড়াচ্ছে বেপরোয়া ভাবে।
আমরা দেখেছি যে আর জি কর কান্ডের প্রতিবাদে (President Rules) বিচার চেয়ে পথে নেমেছে বহু মানুষ। গ্রাম হোক বা শহর বর্তমানে দেশের সর্বত্রই একটাই দাবি তা হল নারীদের সুরক্ষা এবং ঘটে যাওয়া এই মর্মান্তিক ঘটনার সঠিক বিচার চাই। এই ঘটনার প্রসঙ্গে বিচার চেয়ে ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে। যার পরবর্তী শুনানি আগামী সেপ্টেম্বরে আছে আবার অন্যদিকে হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই এর হাতে গেছে ঘটনার তদন্তের ভার।
যার ফলে ক্রমশ এই মর্মান্তিক ঘটনার প্রভাব রাজ্যের সীমা ছাড়িয়ে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। যার ফলস্বরূপ সারাদেশের চিকিৎসক মহল ডাক দিয়েছে কর্মবিরতির। আর এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন আমাদের মাননীয়া রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি আর জি কর হাসপাতালের এই নৃশংস কাণ্ডের ভয়াবহতা নিয়ে নিজের মতামত রাখলেন জনগণের সামনে। এবং তিনি জানান যে নির্ভয়া কান্ডের ১২ বছর পার হয়েছে কিন্তু এখনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেই চলেছে অপরাধীদের কোন ভীতি নেই।
আবার অন্যদিকে ধর্মতলার মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সমাবেশে আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তিতায় বলেছেন যে, অনেক চোর ডাকাতকে এখন ছেড়ে দেওয়া হয়। বলা হয় ১০ থেকে ১২ বছর কেটে গিয়েছে তাই ছেড়ে দেওয়া যা নিয়ে জনগণের মনে উঠেছে প্রশ্ন কেন অত্যাচারীদের এত তাড়াতাড়ি ছেড়ে দেওয়া হবে এবং ধর্ষকদেরই বা কেন ছাড়া হবে এটা কেমন ধরনের সংহতি আইন। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে ন্যায় সংগতি নিয়ে সতর্ক করেছেন।
এই ধরনের তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পেতে আমাদের টেলিগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হন 👇
আমাদের Facebook পেজ | Follow Us |
আমাদের What’s app চ্যানেল | Join Us |
আমাদের Twitter | Follow Us |
আমাদের Telegram চ্যানেল | Click Here |
আমাদের Instagram | Join Us |
আমাদের LinkedIn | Join Us |
Google নিউজে ফলো করুন | Follow Us |