প্রত্যেকেই তাদের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল (Income tax e filing) করতে হয়। তাই কোন পদ্ধতিতে সব থেকে কম খরচ হবে তা জেনে রাখা জরুরি।
সমস্ত করদাতাদের উদ্দেশ্যে বলা হচ্ছে যে আপনি যদি আপনার আয় কর রিটার্ন ফাইল (Income tax e filing) জমা না করে থাকেন তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেই কাজ করে ফেলুন। কারণ আয় কর ফাইল জমা করার শেষ তারিখ খুব সামনে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনি যদি আয় কর ফাইল না জমা করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনাকে দিতে হতে পারে জরিমানা। আবার আপনি যদি এখন আয় কর রিটার্ন ফাইল (Income tax e filing) জমা করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু পদ্ধতি মেনে চলতে হবে এবং প্রতিটি পদ্ধতির পেছনে আবার রয়েছে খরচ।
তবে আমরা প্রেত্যেকে চাই কম খরচে এই কাজটি করতে ,তার জন্য আমাদের আগে জানতে হবে কোন পদ্ধতির পেছনে কত খরচ। তবে আপনারা চিন্তা করবেন না, কারণ আপনি যদি এই ব্যাপারে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ পড়ুন।এই ব্যাপারে আমাদের আজকের প্রতিবেদনে সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি কিভাবে কম খরচে আয় কর রিটার্ন ফাইল Income tax e filing দাখিল করতে পারবেন :
যেহেতু আয় কর ফাইল দাখিল করার শেষ তারিখ সামনে তাই যে কোনো পরিস্থিতিতে এই কাজটি অবশই করে ফেলতে হবে। আর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না করতে পারলে দিতে হবে জরিমানা। তবে এই কাজ টি করার পেছনে কিছু খরচ করতে হবে। আপনি সরাসরি আয় কর বিভাগের পোর্টালের মধ্যে যান এবং সেখানে চার্টাড একাউন্টট্যান্স এর মাধ্যমে ও তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইটে এর মাধ্যমে এই ফাইল দাখিল করার কাজ করা যেতে পারে।
তবে এ ক্ষেত্রে যে সব পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করতে হবে তার প্রতিটির খরচ আলাদা। আপনি যদি সব থেকে কম খরচে আয় কর ফাইল দাখিল করতে চান তাহলে আপনি সরাসরি আয় কর বিভাগের পোর্টালের মধ্যে করতে পারেন। আর তা যদি না পারেন তাহলে আর অন্যান্য পদ্ধতিতে করলে কি পরিমান খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো।
আয়কর বিভাগের পোর্টালে গিয়ে কিভাবে Income tax e filing দাখিল করবেন তা জানুন :
যায় কর ফাইল দাখিল করার জন্য আপনাকে সরাসরি আয় কর বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এ যেতে হবে। আর এই পদ্ধতিতে কাজটি করলে আপনার সব থেকে কম খরচ হবে। এই পদ্ধতিতে ITR ফাইল দাখিল করতে হলে কর দাতাকে তার প্যান কার্ড এর নাম্বার দিয়ে লগইন করতে হবে। এই কাজ করার পর এটি XML ফাইল এর মাধ্যমে জমা করা যায়। এই পদ্ধতির মাধ্যমে ফাইল রিটার্ন করার মেইন পদ্ধতি হলো -ফিজিক্যাল স্বাক্ষর এবং অনলাইন ব্যাঙ্কিং। আর এই পদ্ধতিটি হলো সব থেকে কম খরচের।
চার্টাড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এর মাধ্যমে (Income tax e filing) কিভাবে দাখিল করবেন সে বিষয়ে জানুন:
এই পদ্ধতির মাধ্যমেও আয়কর রিটার্ন ফাইল দাখিল করা যায়। এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অর্থাৎ ফর্ম ১৬ এবং ফর্ম 26AS এর মাধ্যমে আপনি ITR File দাখিল করতে পারবেন। তবে অনেক করদাতা তাদের ITR ফাইল দাখিল করার জন্য চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এর পরিষেবাকে বেছে নেয়। আপনি যদি আয়কর রিটার্ন ফাইল চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এর মাধ্যমে দাখিল করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা।
তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইটে থেকে ITR ফাইল কিভাবে দাখিল করবেন সে বিষয়ে জানুন:
বর্তমানে Clear TAX, TaxBuddy, Tax2Win এগুলির মতো তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও বহু কর দাতা তাদের ITR ফাইল দাখিল করে থাকেন। এই সমস্ত অনলাইনে প্লাটফর্ম গুলি ব্যাবহারকারীদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। কারণ এর মাধ্যমে ব্যাবহারকারীরা খুব সহজে ইউজার ইন্টারফেস এবং ফিলিং এর কাজ করতে পারে। আপনি যদি এই পদ্ধতির মাধ্যমে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ৫০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা।
এই ধরনের অর্থনীতি সম্পর্কিত তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পেতে আমাদের যুক্ত থাকুন
আমাদের Facebook পেজ | Follow Us |
আমাদের What’s app চ্যানেল | Join Us |
আমাদের Twitter | Follow Us |
আমাদের Instagram | Join Us |
আমাদের YouTube | Follow Us |
আমাদের LinkedIn | Join Us |
Google নিউজে ফলো করুন | Follow Us |