শেয়ার বাজার বিনিয়োগ করে অনেকে মুনাফা অর্জন করে কিন্তু বিনিয়োগের (Share Market Investment) জন্য নির্দিষ্ট কোনো অর্থের সীমা নেই। কিন্তু বিনিয়োগের পূর্বে অবশ্যই নিয়মাবলী মেনে চলুন।
বর্তমান দিনে শেয়ার বাজার সম্পর্কে আমরা অবগত। এখানে সবাই কম বেশি বিনিয়োগ করে থাকেন। কিন্তু অনেকেরই এখনো অজানা কত টাকা থাকলে এই শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা যায়। তবে ভারতের শেয়ার বাজারে সর্ব নিম্ন কত টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু যায় তা বেশ কিছু জিনিসের উপর নির্ভর করে। তবে জানিয়ে রাখি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ (Share Market Investment) করার জন্য কোনো নির্দিষ্ট অর্থের সীমা নেই। তবে এর কিছু নিয়মাবলী রয়েছে যা জেনে রাখা অতি আবশ্যক।
¶ কত টাকা দিয়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ (Share Market Investment) করা হয় সে সম্পর্কে জানুন:
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে হলে এখানে কোনো নির্দিষ্ট অর্থের সীমা নেই। শেয়ার বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির স্টকের বিভিন্ন ধরণের মূল্য রয়েছে। তবে সর্ব নিম্ন ১ টাকা থেকেও বিনিয়োগ করা যায়। যেখানে পেনি স্টক গুলির দাম ১ টাকা ও তার কমে রয়েছে। কোনো ব্যাক্তি যদি সর্ব নিম্ন ৫০০০ টাকা কিংবা ১০ হাজার টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করেন তাহলে এটি একটি ভালো দিক বলে মনে করা হয়।
¶ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার কিছু নিয়মাবলী:
শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে হলে কিছু জিনিস অবশ্যই মনে রাখা প্রয়োজন। তবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চাইলে আপনাকে শেয়ার এর দাম সহ ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলার চার্জ দিতে হবে। তার সঙ্গে আরো দিতে হবে ব্রোকারেজ চার্জ। তবে ব্রোকারেজ চার্জ বিভিন্ন হতে পারে।
→ ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য কত চার্জ দিতে হয়?
আপনি যদি ভারতীয় শেয়ার বিনিয়োগ (Share Market Investment) করতে ইচ্ছুক তাহলে আপনাকে একটি ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। বিভিন্ন ব্রোকারের Demat একাউন্ট রয়েছে। এই ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট আপনি মোবাইলের মাধ্যমে ও খুলতে পারেন। এই ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে একটি নির্দিষ্ট পরিমান চার্জ বহন করতে হবে। যা আপনাকে ৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হতে পারে।
→ ভারতীয় শেয়ার এর মূল্য ও বিনিয়োগের পরিমান সম্পর্কে জানুন:
কোনো ব্যাক্তি যদি ভারতীয় শেয়ার বাজারে (Share Market Investment) বিভিন্ন মূল্যের শেয়ার ক্রয় করতে পারেন তাহলে সে ক্ষেত্রে শেয়ার বাজারে তিনি পেনি স্টক পেয়ে যাবেন মোটামুটি এক টাকা মূল্যের মধ্যে। তবে পেনি স্টক খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকে। এছাড়াও তিনি পাবেন নতুন শুরু হওয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার ১০০ টাকার মধ্যে। ওই ব্যাক্তি যদি ১০০ টাকা দামের ১০ টি শেয়ার কিনেন তাহলে খরচ পড়বে ১০০০ টাকা।
→ শেয়ার কেনার পর ব্রোকারেজ ফী কত দিতে হয়:
শেয়ার কেনা বেচার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় ব্রোকারেজ ফী। এই ব্রোকারেজ ফী নির্ভর করে লেনদেন এর পরিমানের উপর। তবে ব্রোকারেজ ফী সাধারণত ০.১% থেকে ০.৫% এর মধ্যে হতে পারে। তবে ব্রোকারেজ কোম্পানি গুলি নির্দিষ্ট পরিমান চার্জ ও নির্ধারণ করতে পারে। যা নির্ধারিত হয় লেনদেনের পরিমাণের সাথে সামঞ্জস্য রেখে।
এই ধরনের অর্থনীতি সম্পর্কিত তথ্য সহজ বাংলা ভাষায় পেতে আমাদের যুক্ত থাকুন
আমাদের Facebook পেজ | Follow Us |
আমাদের What’s app চ্যানেল | Join Us |
আমাদের Twitter | Follow Us |
আমাদের Telegram চ্যানেল | Click Here |
আমাদের Instagram | Join Us |
আমাদের YouTube | Follow Us |
আমাদের LinkedIn | Join Us |
Google নিউজে ফলো করুন | Follow Us |